১০০% কার্যকরী ৭টি পদ্ধতিতে পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় ২০২৪

আপনি কি জানতে চান পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় সম্পর্কে ? তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্য।

পায়খানা ক্লিয়ার না হওয়া অনেক যন্ত্রণাদায়ক এবং বিরক্তিকর সমস্যা। দীর্ঘক্ষণ পায়খানায় বসে থাকার পরেও পেট ক্লিয়ার হয় না।

কেমন যেন মনে হয় পায়খানা শেষ হয় নাই বরং আরো হবে। আবার অনেক সময় পায়খানা মাত্রা অতিরিক্ত শক্ত হয়ে যায়।

ফলে পায়খানা করতে অনেক ব্যথা পাওয়া যায়। স্বাভাবিকভাবে এ ধরনের সমস্যা আমাদের নিজেদের খাদ্যাভাস ও জীবন যাপনের কারণে হয়ে থাকে। তাই এ ধরনের সমস্যা খুব সহজে দূর করা সম্ভব।

অতএব আমাদের উচিত সর্বপ্রথম পায়খানা ক্লিয়ার করার জন্য ওষুধ না খেয়ে ঘরোয়া বা প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে চেষ্টা করা । কেননা ওষুধের মধ্যে ক্ষতিকারক দিক রয়েছে।

তাই আজ আমি পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় বলবো। আশা করি এই উপায় গুলো ফলো করলে ১০০% খুব সহজে আপনার পেট ক্লিয়ার হয়ে যাবে ।

পাশাপাশি পায়খানা স্বাভাবিক হয়ে যাবে যদি আপনার পায়খানা শক্ত থাকে। এক্ষেত্রে আপনার শরীরের কোন ধরনের ক্ষতি হবে না। চলুন আলোচনা শুরু করা যাক।

পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায়

Table of Contents

পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় ২০২৪

উপায় বলার আগে আমাদের সর্বপ্রথম জানতে হবে কোষ্ঠকাঠিন্য কি ও পায়খানা ক্লিয়ার না হওয়ার কারণ। তাহলে সমস্যা দূর করতে খুব সহজ হবে। চলুন আলোচনা শুরু করা।

কোষ্ঠকাঠিন্য কি ?

কোষ্ঠকাঠিন্য শুধুমাত্র একটি জিনিসের নাম নয়। বরং কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার নানান লক্ষণ রয়েছে। যেমন :

  • পেট ক্লিয়ার না হওয়া। অর্থাৎ : দীর্ঘক্ষণ পায়খানায় বসে থাকার পরেও পেট ক্লিয়ার হয় না। কেমন যেন মনে হয় পায়খানা শেষ হয় নাই বরং আরো হবে।
  • পায়খানা অনেক শক্ত হয়ে যাওয়া। ফলে পায়খানার সময় ব্যথা করে।
  • সাপ্তাহে তিন বারের কম পায়খানা হওয়া।
  • পায়খানা শুকনো হয়ে যাওয়া।
  • পেটে ব্যথা হওয়া।
  • পায়খানা স্বাভাবিক আকৃতির থেকে অনেক বড় হওয়া।
  • পেট ফাঁপা ফাঁপা লাগা।

ইত্যাদি এরকম লক্ষণ গুলো দেখা দিলে বুঝতে হবে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য হয়েছে।

Read more : দ্রুত পেট ব্যাথা কমানোর উপায় , ১০০% কার্যকরী টিপস

পায়খানা ক্লিয়ার হয় না কেন ?

পায়খানা ক্লিয়ার না হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। নিচে প্রত্যেকটি কারণ উল্লেখ করা হলো : 

১. পানি কম খাওয়ার খাওয়ার কারণে

পানির অনেক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। পানির অনেকগুলো বৈশিষ্ট্যের মধ্যে থেকে একটি বৈশিষ্ট্য হলো পানি খাবারের ফাইবারের সাথে মিলে পায়খানাকে নরম ও ভারী করে ফেলে।

এর কারণে পায়খানা চলাচল করতে অনেক সুবিধা হয় এবং খুব সহজেই বের হয়ে আসে। আর পানি কম পান করলে পায়খানা শক্ত হয়ে যায় যার ফলে বের হতে চায় না এবং বের হলেও অনেক কষ্ট হয় ও পেট ক্লিয়ার হয় না।

২. আশযুক্ত খাবার কম খাওয়ার কারণে

অর্থাৎ আশযুক্ত খাবার অনেক গুরুত্বপূর্ণ পেট ক্লিয়ার হওয়ার জন্য । আঁশযুক্ত খাবার পেটকে পরিষ্কার করে। অতএব যদি আঁশযুক্ত খাবার কম খাওয়া হয় তাহলে পেট ক্লিয়ার হয় না।

৩. মানসিক যন্ত্রণা ও চাপের কারণে

মানসিক যন্ত্রণা ও চাপ অনেক মারাত্মক জিনিস। কেননা মানসিক চাপ দেহের স্বাভাবিক গতিবিদকে ওলট-পালট করে ফেলে। অতএব এক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগ তৈরি হতে পারে।

৪. পরিশ্রম না করার কারণে

অর্থাৎ পরিশ্রম করলে শরীরের ব্যায়াম হয় এবং পেটের ব্যায়াম হয়। এর ফলে পেটের নাড়ি ভুঁড়ি সচল থাকে। অতএব যদি পরিশ্রম না করে শুধু শুয়ে বসে থাকা হয় তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগ তৈরি হতে পারে।

৫. পায়খানার বেগ আসলে আটকে রাখা

অর্থাৎ পায়খানার বেগ আসার পর টা আটকে রাখলে কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগ তৈরি হতে পারে। কেননা পায়খানা আটকে রাখলে শরীরের পানিগুলো শোষণ করতে থাকে। এর ফলে পায়খানা আগের থেকে আরো বেশি শক্ত হয়ে যায়।

৬. তেল জাতীয় খাবার বেশি বেশি খাওয়া

অর্থাৎ ফাস্টফুড জাতীয় খাবার বেশি বেশি খাওয়ার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগ তৈরি হতে পারে । কেননা ফাস্টফুড জাতীয় খাবার বা তেল জাতীয় খাবার আমাদের দেহের জন্য এবং পেটের জন্য অনেক ক্ষতিকারক।

৭. ওষুধের পার্শপ্রতিক্রিয়ার কারণে 

আমরা জানি ওষুধের বিভিন্ন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। তাই ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগ তৈরি হতে পারে। যেমন : নিয়মিত ব্যথার ওষুধ খেলে , ক্যালসিয়ামের ওষুধ খেলে আইরন জাতীয় ট্যাবলেট খাওয়ার কারণে।

Read more : ১১টি পদ্ধতিতে পেটের মেদ কমানোর উপায় , ১০০% কার্যকরী

কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি কি প্রবলেম হতে পারে ?

পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায়

দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে নানান ধরনের রোগ তৈরি হতে পারে। আমি নিচে কয়েকটি রোগের লিস্ট দিচ্ছি।

  • পাইলস হতে পারে।
  • গেজ রোগ হতে পারে।
  • ফিস্টুলা
  • পেশাবের সমস্যা হতে পারে।
  • মলদ্বার বাইরে বের হয়ে আসতে পারে।
  • মলাশয়ের ক্যান্সার হতে পারে।
  • অরুচির সমস্যা হতে পারে।
  • পেট ব্যথার সমস্যা হতে পারে
  • ক্ষুধামানদের সমস্যা হতে পারে।
  • পেট ফাঁপার সমস্যা হতে পারে।

ইত্যাদি এরকম মারাত্মক মারাত্মক রোগ তৈরি হতে পারে।

ঘরোয়া পদ্ধতিতে পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় ও দ্রুত কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় 

সাধারণভাবে যেসব কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ তৈরি হয় ঐ সমস্ত কারণ গুলো এড়িয়ে চলতে হবে। তাহলে খুব সহজে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যাবে।

আর সবচেয়ে মজার বিষয় হলো ঘরোয়া পদ্ধতিতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করা সম্ভব। নিচে দূর করার উপায় গুলো আলোচনা করব।

১. ইসবগুলের ভুষি খাওয়ার মাধ্যমে

ইসবগুলের ভুষি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ও পায়খানা ক্লিয়ার করতে সবচেয়ে বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখে। অর্থাৎ : নিয়মিত ইসবগুলের ভুষি খেলে পায়খানা ক্লিয়ার হবে , পায়খানা নরম হবে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যাবে। 

ইসবগুলের ভুষি খাওয়ার নিয়ম : 

দিনে দুইবার ইসবগুলের ভুসি খাবেন। সবচেয়ে উত্তম হলো দুই বেলা খাবারের পর খাবেন। যেদিন ইসবগুলের ভুসি খাবেন ঐদিন কমপক্ষে ২ লিটার পানি পান করবেন। অন্যথায় সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আশাকরি এই পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায়টি সব থেকে বেশি ফলো করবেন ।

২. পায়খানা ক্লিয়ার করার ব্যায়াম করতে হবে ।

শরীরকে সচল রাখতে প্রতিদিন অল্প সময় ব্যায়াম করুন। কেননা ব্যায়াম করলে পায়খানা নরম হয়। যখন পায়খানা নরম হবে তখন পায়খানা ক্লিয়ার হবে। ব্যায়ামের বিভিন্ন ধরন রয়েছে । যেমন :

  • দৌড়াদৌড়ি করা
  • সাইকেল চালানো
  • ফুটবল খেলা
  • সাঁতার কাটা
  • দড়ি লাফ দেওয়া।

ইত্যাদি এই ব্যায়ামগুলোর মধ্য থেকে যেকোনো একটি ব্যায়াম নিজের জন্য গ্রহণ করতে পারেন।

যদি উপরের ব্যায়ামগুলো করতে সমস্যা হয় তাহলে কমপক্ষে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ মিনিট হাঁটুন। আশা করি আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

৩. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় হলো খাবারের তালিকায় ফাইবারের পরিমাণ বৃদ্ধি করা।

অর্থাৎ আপনাকে প্রতিদিন ফাইবার যুক্ত খাবার খেতে হবে। যেমন : ফলমূল । অর্থাৎ ফলের মধ্যে অনেক ফাইবার থাকে। ফল চিবিয়ে চিবিয়ে খাবেন। জুস বানিয়ে খাবেন না । কেননা এক্ষেত্রে ফাইবার কমে যায়। 

  • শাকসবজি । অর্থাৎ : আলু , টমেটো , লাউ , শশা , গাজর ইত্যাদি। এবং নানান ধরনের শাক। এগুলোর মধ্যে অনেক ফাইবার থাকে।
  • লাল আটা । অর্থাৎ : লাল আটা দিয়ে রুটি বানিয়ে খেতে পারেন। কেননা লাল আটার মধ্যে অনেক ফাইবার থাকে।
  • ডাল। অর্থাৎ : ডালের মধ্যে অনেক ফাইবার থাকে।
  • এই ফাইবার যুক্ত খাবার গুলো খাওয়ার ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে পরিমাণ বাড়াবেন। কেননা একসাথে অনেক খেয়ে ফেললে পেটে সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

৪. পায়খানার বেগ আসলে সঙ্গে সঙ্গে সেরে ফেলুন।

অর্থাৎ পায়খানার বেগ আসলে তা আটকে না রেখে সঙ্গে সঙ্গে সেরে ফেলুন। কেননা পায়খানার বেগ আটকে রাখলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা মারাত্মক আকার ধারণ করবেন। অবশ্যই ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন।

৫. প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন।

অর্থাৎ কমপক্ষে প্রতিদিন আপনাকে ২ লিটার পানি পান করতে হবে। পানির অনেক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

পানির অনেকগুলো বৈশিষ্ট্যের মধ্যে থেকে একটি বৈশিষ্ট্য হলো পানি খাবারের ফাইবারের সাথে মিলে পায়খানাকে নরম ও ভারী করে ফেলে।

অতএব যদি আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করেন তাহলে আপনার পায়খানা নরম হয়ে যাবে ও পায়খানা ক্লিয়ার হবে।

৬. ঔষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে বেঁচে থাকতে হবে।

অর্থাৎ ওষুধ খাওয়ার ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে ও ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া যাবে না। কেননা মনে রাখতে হবে প্রত্যেকটি ওষুধের নানান রকমের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে।

৭. মানসিক চিন্তা-ভাবনাকে দূর করতে হবে

মানসিক যন্ত্রণা ও চাপ অনেক মারাত্মক জিনিস। কেননা মানসিক চাপ দেহের স্বাভাবিক গতিবিদকে ওলট-পালট করে ফেলে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগ তৈরি হয়।

তাই অবশ্য আপনাকে মানসিক চিন্তা থেকে বেঁচে থাকতে হবে। এতক্ষন আমি পায়খানা ক্লিয়ার করার ঘরোয়া উপায় বললাম আশাকরি আপনি ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন ।

কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কখন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে ?

পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায়

যেসব ক্ষেত্রে ডাক্তার পরামর্শ নিতে হবে সে সমস্ত ক্ষেত্রগুলো আমি নিচে উল্লেখ করলাম।

  • উপরে উল্লেখিত ঘরোয়া পদ্ধতিতে পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় যদি কাজ না হয়।
  • পায়খানার সাথে রক্ত দেখা দিলে।
  • সব সময় নিজেকে ক্লান্ত অনুভব করবে।
  • দীর্ঘদিন যাবত কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার পর যদি ডায়রিয়া দেখা যায়
  • পায়খানার রাস্তায় মাত্র অতিরিক্ত ব্যথা হলে
  • পায়খানার রং কালো হয়ে গেলে
  • কোষ্ঠকাঠিন্যের সাথে জ্বর অথবা পেট ব্যথা থাকলে।

ইত্যাদি এ সমস্ত সমস্যাগুলো দেখা দিলে অতিশীঘ্রই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

পরিশেষে বলবো : উপরে পায়খানা ক্লিয়ার হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।

আশা করি আপনিআর্টিকেল থেকে উপকৃত হয়েছে। অতএব আপনি আপনার বন্ধু বান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন। পাশাপাশি কমেন্ট করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।

Read more : ৭টি পদ্ধতিতে হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায় , ১০০% কার্যকরী

FAQ

পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায় কি ?

১. আশযুক্ত খাবার খান
২. ব্যায়াম করুন
৩. পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন
৪. পায়খানার বেগ আসলে সঙ্গে সঙ্গে করে ফেলুন।
৫. মানসিক চিন্তাভাবনাকে দূর করুন।
৬. ঔষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে বেঁচে থাকুন।
৭. ইসবগুলের ভুষি খান ।
এসব বিষয়ে ফলো করলে আপনার পেট ক্লিয়ার হয়ে যাবে। আরো বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ন আর্টিকেলটি পারেন।

পায়খানা ক্লিয়ার না হলে কি হয় ?

পায়খানা ক্লিয়ার না হলে ধীরে ধীরে মারাত্মক রোগে রূপান্তর হয়। যেমন : 
১. গেজ রোগ হতে পারে।
২. পাইলস হতে পারে।
৩. ফিস্টুলা
৪. পেশাবের সমস্যা হতে পারে।
৫. মলাশয়ের ক্যান্সার হতে পারে।
৬. মলদ্বার বাইরে বের হয়ে আসতে পারে।
ইত্যাদি এরকম মারাত্মক মারাত্মক রোগ তৈরি হতে পারে।

পায়খানা ক্লিয়ার করার দোয়া কি ?

যখনই আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগ দেখা দিবে তখন আপনি প্রতিদিন রাত্রে 75 বার এই দোয়াটি পাঠ করবেন : يا ارحم الرحمين ( ইয়া আর হা মার রাহিমীন )
যতদিন এই সমস্যা থাকবে ততদিন এই দোয়াটি পাঠ করবে। আশা করি আপনার সমস্যা দ্রুত দূর হয়ে যাবে।

কি খেলে পায়খানা হবে ?

ইসবগুলের ভুষি খেতে হবে ও বেশি বেশি আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে এবং পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে। তাহলে আপনার পায়খানা প্রতিদিন হবে।

পায়খানা না হওয়ার কারণ কি ?

অনেকগুলো কারণে হতে পারে । যেমন :
১. আঁশযুক্ত খাবার কম খাওয়ার কারণে।
২. পানি কম খাওয়ার কারণে।
৩. অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা করার কারণে।
৪. ব্যায়াম না করার কারণে।

কি খেলে পায়খানা নরম হবে ?

ইসবগুলের ভুষি খেতে হবে ও বেশি বেশি আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে এবং পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে।
শাকসবজি খেতে হবে । অর্থাৎ : আলু , টমেটো , লাউ , শশা , গাজর ইত্যাদি। এই সমস্ত খাবার খেলে পায়খানা নরম হবে ।

I always like to learn new things and spread them. Therefore, my main goal is to highlight various new topics related to online business, online income, blogging and information technology.

Leave a Comment