৭টি ১০০% লাভজনক শহরে ব্যবসার আইডিয়া ২০২৩: মাসে আয় করুন প্রচুর টাকা ।

আপনি কি শহরে ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে চান ? তাহলে আপনি সঠিক স্থানে এসেছেন। এই লেখাটি শুধু আপনার জন্য।

বর্তমানে অনেক লোকই শহরে বসবাস করে। তারা শহরে বসবাস করতে ভালোবাসে। এজন্য তারা শহরে বসবাস করে ব্যবসা করতে চায়।

তারা পরিপূর্ণ ভাবে ব্যবসার আইডিয়া না নিয়েই ব্যবসা শুরু করে দেয়। ফলে উপযুক্ত ব্যবসা  এবং পরিপূর্ণ আইডিয়া না নিয়ে শুরু করার কারণে  বিভিন্ন ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছে।

অতএব প্রত্যেকের উচিত পরিপূর্ণ ধারণা নিয়ে ব্যবসা শুরু করা। তাহলে ক্ষতির সম্মুখীন কখনো হবেন না।

তাই আজ আমি আপনাদের সুবিধার্থে শহরে ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব।

পাশাপাশি ব্যবসা করার জন্য কি কি বিষয়ের লক্ষ্য রাখতে হবে সে বিষয়গুলো আলোচনা করব।

যাতে করে আপনি কোনক্রমে-ই ক্ষতির সম্মুখীন না হন। অতএব আপনাকে সম্পূর্ণ লেখাটি পড়তে হবে।

তাহলে আপনি পরিপূর্ণ ধারণা পেয়ে যাবেন এবংসমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন । চলুন আলোচনা শুরু করা যাক।

শহরে ব্যবসার আইডিয়া

শহরে ব্যবসার আইডিয়া ২০২৩

আমি আপনাদের সুবিধার্থে এখানে এমন ১০টি ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করব যে ব্যবসার মধ্যে কোন রিস্ক নাই বরং অনেক লাভ রয়েছে । আর এই ব্যবসাগুলো শহরের জন্য উপযুক্ত ।

যদি আপনি সময় দেন এবং পরিশ্রম করেন তাহলে অল্প সময়ের মধ্যে সফলতার উচ্চ শিখরে পৌঁছে যাবেন।

১. কসমেটিক্সের ব্যবসা করা ।

কসমেটিক্সের ব্যবসা অনেক লাভজনক । এই ব্যবসাটি শহরের জন্য উপযুক্ত । অনেক চাহিদাযুক্ত একটি ব্যবসা ।

কখনো চাহিদা কমবেনা । বরং ভবিষ্যতে চাহিদা আরো বাড়বে । শহরে ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে কসমেটিক্সের ব্যবসা এই ব্যবসাটি করতে পারেন ।

কসমেটিক্সে ব্যবসা করার নিয়ম :

  1. মার্কেট রিসার্চ: আপনার কসমেটিক্স ব্যবসার জন্য প্রথমত, স্থানীয় বা স্থানীয় স্কেলে কসমেটিক্স বাজারের মার্কেট রিসার্চ করুন। আপনি কি ধরনের কসমেটিক্স ব্যবসা করতে চান সেটা সিদ্ধান্ত নেবেন ।
  2. লাইসেন্স এবং নিবন্ধন: আপনি যদি কসমেটিক্স ব্যবসা চালাতে চান, তাহলে আপনার সরকারী লাইসেন্স এবং নিবন্ধন অনুমোদন পেতে হবে। এটি আপনার এলাকার ব্যবসায়িক নিয়মনীতি অনুসরণ করবেন ।
  3. সরঞ্জাম পরিমাণ নির্ধারণ করুন: আপনি কি ধরনের কসমেটিক্স তৈরি করতে চান সেটা নির্ধারণ করুন। আর যদি পণ্য সংগ্রহ করতে চান তাহলেও কি পরিমান সংগ্রহ করবেন তা নির্ধারণ করুন।
  4. সরঞ্জাম: আপনি যদি সরঞ্জাম নিজে তৈরি করতে চান, তাহলে আপনাকে আবশ্যক সরঞ্জাম, উপাদান, ও উপকরণ সরবরাহকারীদের সন্ধান করা প্রয়োজন।
  5. ব্র্যান্ডিং এবং প্যাকেজিং: আপনার কসমেটিক্স প্রোডাক্টগুলির একটি আকর্ষণীয় ব্র্যান্ড তৈরি করুন এবং প্যাকেজিং ডিজাইন করুন যা আপনার সরঞ্জামগুলির সুন্দরভাবে প্রকাশ করতে সাহায্য করে।
  6. প্রচার:আপনি আপনার কসমেটিক্স প্রোডাক্টগুলি প্রচার করতে সঠিক স্থান নির্বাচন করতে পারেন, যেমন বিশেষজ্ঞ মেকাপ স্টোর, ই-কমার্স ওয়েবসাইট, মার্কেটপ্লেস, কার্যালয় প্রদানকারী, ইভেন্ট, ইত্যাদি।
  7. গ্রাহক সেবা: সঠিক গ্রাহক সেবা প্রদান করা এবং গ্রাহকদের প্রশ্ন এবং পরামর্শের জন্য সাহায্য করা গুরুত্বপূর্ণ।
  8. ব্যবসায়িক পরিচালনা: আপনি আপনার ব্যবসা পরিচালনার সমস্ত দিক দেখতে হবে, যেমন হিসাবরক্ষণ, সরঞ্জাম সংরক্ষণ, কর ব্যবস্থাপনা, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা, ইত্যাদি।

এই ধাপগুলি অনুস্বরণ করলে কসমেটিক্স ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতে সাহায্য করতে পারে।

তবে, এই ধাপগুলি নিজে সমৃদ্ধি করার জন্য মানসিকতা, সমর্থন এবং শ্রমিক কাজের উপর নির্ভর করে। আপনার কসমেটিক্স ব্যবসা সাফল্যে পৌঁছাতে সময় এবং সঠিক পরিশ্রম প্রদান করতে সবসময় প্রস্তুত থাকতে হবে।

২. শহরে ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে রড, সিমেন্ট, এবং অন্যান্য নির্মাণ জিনিসপত্রের ব্যবসা ।

একটি প্রতিফলনশীল ব্যবসায় হতে পারে, যদি আপনি সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারেন। তাহলে প্রতিমাসে অনেক লাভবান হতে পারবেন ।

নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করে আপনি এই ব্যবসায় শুরু করতে পারেন:

  • মার্কেট রিসার্চ: আপনি যে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের ব্যবসা করতে চান সেটি স্থানীয় বাজারে যাচাই-বাচাই রেতে হবে । কোন জিনিসপত্রের চাহিদা পর্যাপ্ত রয়েছে তা জানতে হবে।
  • সরঞ্জাম: এই ব্যবসায়ে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ব্যবস্থা করতে হবে। যদি আপনি সরঞ্জাম তৈরি না করতে চান তাদের সরবরাহকারী বা নির্মাণকারী সংশ্লিষ্ট কোম্পানির কাছ থেকে সংগ্রহ করতে হবে ।
  • সার্ভিস এবং মান: আপনার সরঞ্জাম সম্পর্কে মান এবং বিশেষজ্ঞতা দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আপনি আপনার গ্রাহকদের জন্য উচ্চ মানের পণ্য এবং সেবা সরবরাহ করতে হবে।
  • নির্মাণ এবং সরঞ্জাম প্রচার: আপনি আপনার জিনিসপত্র এবং সরঞ্জাম প্রচার করতে হবে, এটি আপনার ব্যবসায়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হতে পারে। আপনি এটি স্থানীয় বা জাতীয় ব্যবসায়িক নির্মাণ প্রদানকারীদের, নির্মাণকারীদের, বিপণনকারীদের এবং অন্যান্য মাধ্যমে প্রচার করতে পারেন।
  • ব্যবসায়িক পরিচালনা: এই ব্যবসা সম্পর্কে আপনার ব্যবসায়িক পরিচালনা সম্পর্কে চিন্তা করুন, যেমন সরঞ্জাম স্টক নির্ভরশীলতা, ব্যবসায়ের পরিচালনা, বিপণন প্রক্রিয়া ইত্যাদি ।

এই ব্যবসায়ের সফলতা অর্জন করার জন্য দক্ষতা, পরিশ্রম, এবং ব্যবসায়িক বুদ্ধিমত্তা প্রয়োজন।

এছাড়াও, স্থানীয় নিয়মনীতি এবং ব্যবসায়িক প্রক্রিয়াগুলি মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এই বিষয়ে স্থানীয় প্রাধিকৃত সরকারী প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করতে পারেন যেখানে আপনি অধিক তথ্য জানতে পারেন।

৩. মোবাইল রিচার্জের ব্যবসা

মোবাইল রিচার্জের ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসা হতে পারে, যদি আপনি সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারেন। শহরে ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে মোবাইল রিচার্জের এই ব্যবসাটি করতে পারেন ।

এই ধাপগুলি অনুসরণ করে আপনি মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা শুরু করতে পারেন:

  • মার্কেট রিসার্চ: প্রথমে, আপনাকে আপনার স্থানীয় মোবাইল সার্ভিস প্রদানকারী এবং প্রতিস্থানের মোবাইল ব্যবসা পর্যালোচনা করতে হবে। আপনি কোন অঞ্চলে আপনার ব্যবসায় স্থাপন করতে চান, সেই অঞ্চলের মোবাইল ব্যবসায়ের প্রাপ্ত চাহিদা সম্পর্কে জানতে হবে।
  • নির্ধারণ করুন কোন মোবাইল অপারেটরে আপনি সেবা প্রদান করতে চান: বিভিন্ন মোবাইল অপারেটরের সাথে সরঞ্জাম যোগাযোগ করার জন্য আপনি একটি অথবা একাধিক মোবাইল অপারেটরের সাথে সম্পর্ক করতে পারেন।
  • সরঞ্জাম এবং সিস্টেম প্রয়োজন: মোবাইল রিচার্জ ব্যবসায় আপনি মোবাইল রিচার্জ স্টক নির্ভরশীলতা এবং মোবাইল রিচার্জ সিস্টেম প্রয়োজন হতে পারে। আপনি স্থানীয় মোবাইল রিচার্জ সরঞ্জাম প্রদানকারীদের থেকে রিচার্জ পিন এবং সফটওয়্যার প্রদানকারীদের থেকে মোবাইল রিচার্জ সিস্টেম সম্পর্কে জেনে নিবেন ।

মোবাইল রিচার্জের ব্যবসা সফল হতে পারে, কিন্তু প্রতি সময় মার্কেট এবং গ্রাহকের চাহিদা পর্যালোচনা করতে এবং ব্যবসায়িক প্রস্তুতি নেয়া প্রয়োজন। সাফল্য অর্জন করতে, আপনাকে সঠিক মার্কেটিং প্রচার করতে হবে এবং গ্রাহকদের সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।

৪. শহরে ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে ফার্মেসি ব্যবসা

একটি মানসিক ও সামাজিক দায়িত্বপূর্ণ ব্যবসা হতে পারে, যেটি স্বাস্থ্য ও ঔষধি সেবা প্রদান করে। চাহিদা পূর্ণ একটি ব্যবসা ।

এই ব্যবসায় অনেক লাভ রয়েছে । এই ব্যবসার জন্য প্রয়োজন আপনি কিছু প্রশিক্ষণ ও অনুভব সংগ্রহ করতে পারেন।

নিম্নলিখিত কয়েকটি পদক্ষেপের সাথে, আপনি ফার্মেসি ব্যবসা শুরু করতে পারেন:

  1. শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফার্মেসি ব্যবসা শুরু করতে আপনার যদি একটি ফার্মেসি ডিগ্রি থাকে তাহলে খুব উপকারী হতে পারে। ফার্মেসি বিশেষজ্ঞদের সাথে শিক্ষা এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করা একটি ভাল ধাপ হতে পারে।
  2. অনুমোদন ও লাইসেন্স: ফার্মেসি ব্যবসা শুরু করতে আপনি অবশ্যই প্রতিষ্ঠান থাকতে হবে, যা স্থানীয় সরকার থেকে অনুমোদন ও লাইসেন্স প্রাপ্ত করতে হবে।
  3. ভাণ্ডার এবং ঔষধি সরবরাহ: ফার্মেসি ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনি ভাণ্ডার স্থাপন করতে পারেন এবং উপযুক্ত ঔষধি সরবরাহ করতে পারেন। আপনি এই কাজে স্থানীয় ফার্মেসি কম্পানি থেকে আপনার আদর্শ প্রোডাক্ট সম্পন্ন করতে পারেন।
  4. স্থান নির্বাচন: আপনার ফার্মেসি স্টোরের স্থান নির্বাচন করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। স্থানটি আপনার টার্গেট কাস্টমারের দৈনন্দিন চলমান জীবনের সাথে মিল থাকতে হবে।
  5. স্টক ও ইনভেন্টরি ম্যানেজমেন্ট: আপনার ফার্মেসি স্টোরে সর্বদা আপডেট ও প্রয়োজনীয় ঔষধির স্টক থাকতে হবে, যাতে আপনি ক্রেতাদের চাহিদা মেটাতে পারেন।
  6. কাস্টমার সেবা: আপনার ফার্মেসি স্টোরে ভাল কাস্টমার সেবা দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। গ্রাহকদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া, সাহায্য করা, এবং ঔষধের ব্যবস্থা করা গুরুত্বপূর্ণ।
  7. চলা-ফেরা করার সময় ভালো ব্যবহার আপনার কাস্টমারের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করতে পারে।
  8. মার্কেটিং ও প্রমোশন: আপনার ফার্মেসি স্টোরের প্রচার করতে এবং স্থানীয় সমুদায়ে এটি পরিচিত করতে আপনি মার্কেটিং ও প্রমোশন প্রাথমিকভাবে করতে পারেন।

ফার্মেসি ব্যবসা চালাতে হলে স্বাস্থ্য ও ঔষধি সেবার প্রতি দায়িত্বপূর্ণ হতে হবে এবং স্থিতিশীল প্রাথমিক ব্যবসা নীতি অনুসরণ করতে হবে।

এটি একটি মান্না ও সামাজিক মূল্যবোধের ব্যবসা হতে পারে যেটি আপনার সম্মান্য লাভ ও সামাজিক সেবা দুইটি সংযোগ করতে সাহায্য করতে পারে।

আরো পড়ুন : ফার্মেসি ব্যবসা করার নিয়ম

৫. চটপটি ও ফুচকার ব্যবসা করতে পারেন।

যদি আপনার পুজি সামান্য থাকে। তাহলে আপনি চটপটি ও ফুচকার ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এ ব্যবসাটি অনেক চাহিদা পূর্ণ।

ঢাকার মানুষেরা চটপটি ও ফুসকা খেতে প্রচুর ভালোবাসে। হিসাবে এই ব্যবসাটি অনেক চাহিদা পূর্ণ। শহরে ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে চটপটি ও ফুচকার এই ব্যবসাটি করতে পারেন ।

এই ব্যবসাটি করার নিয়ম

  • এ ব্যবসা করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ আসবাবপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
  • ভালো একটি স্থান নির্বাচন করতে হবে। যেখানে সব সময় লোক চলাচল করে।
  • চটপটি ও ফুচকার মান ভালো রাখতে হবে।
  • মজাদার চটপটি ও  ফুচকা তৈরি করতে হবে।
  • নানান আইটেমের ফুচকা তৈরি করতে হবে।

উপরের পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে চটপটি ব্যবসা শুরু করতে পারলে খুব দ্রুত সফলতা লাভ করতে পারবেন।

৬. বাচ্চাদের খেলনা বিক্রি করতে পারেন।

বর্তমানে শহরে অলিগলিতে কিংবা ফুটপাটে প্রচুর খেলার দোকান পাওয়া যায়। যেখানে সকলে খেলনা বিক্রি করছে।

আপনার যদি অল্প পুঁজি থাকে তাহলে তাদের মত করে ফুটপাতে অথবা অলিগলিতে খেলনা বিক্রি করতে পারেন।

আর যদি আপনার পুঁজি মোটামুটি ভালো থাকে তাহলে একটি দোকান ভাড়া নিয়ে খেলা বিক্রি করতে পারেন।

শহরে খেলনার অনেক চাহিদা রয়েছে। অতএব এই ব্যবসাটি অনেক চাহিদাপূর্ণ।

এ ব্যবসা করার নিয়ম

  • এ ব্যবসা করার জন্য ভালো একটি স্থান নির্বাচন করতে হবে। অর্থাৎ যেখানে লোক চলাচল বেশি করা অথবা মানুষের আনাগোনা বেশি হয়।
  • নতুন নতুন আইটেমের খেলনা সংগ্রহ করতে হবে।
  • খেলনা পাইকারি মার্কেট থেকে সংগ্রহ করতে পারেন। এতে খুব কম দামে পাবেন।

আশা করি আপনার ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। এই নিয়মে খুব সহজেই এ ব্যবসাটি করতে পারেন।

৭. ফাস্টফুডের দোকান দিতে পারেন ।

বর্তমানে সকলেই ফাস্ট ফুডের খাবার পছন্দ করে। কারণ এখানে নানান ধরনের উন্নত খাবার পাওয়া যায়।

এই ব্যবসা চাহিদা ধীরে ধীরে বেড়েই চলছে। ভবিষ্যতে আরো বাড়বে। বর্তমানে শহরের নানান জায়গায় এই রকম ব্যবসা শুরু হয়ে গিয়েছে। আপনিও শহরে ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে ফাস্টফুডের এই ব্যবসাটি করতে পারেন ।

এ ব্যবসা করার নিয়ম হলো

  • ভালো একটি স্থান নির্বাচন করবেন। অর্থাৎ যেখানে লোক চলাচল বেশি করে এবং স্কুল অথবা কলেজের সামনে।
  • নানান রকম আইটেমের খাবার রাখবেন।
  • উন্নত মানের খাবার রাখবেন।
  • দোকানকে সব সময় পরিপাটি করে রাখবেন।

এই নিয়মে  ব্যবসা করলে অতি শীঘ্রই অনেক সফলতা লাভ করতে পারবেন। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।

পরিশেষে বলবো:

উপরে শহরে ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা  করলাম। অতএব আপনি যদি এই ব্যবসাগুলো করতে চান ।

তাহলে আপনি ব্যবসা শুরু করে দিবেন উপরের পদ্ধতি অনুযায়ী। লেখা ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই জানাবেন। ধন্যবাদ।

FAQ

শহরে ব্যবসা করার জন্য কত পুঁজি লাগে ?

আপনি যদি শহরে উচ্চ ধরনের ব্যবসা করতে চান তাহলে কমপক্ষে চার থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা লাগবে।

আর যদি মধ্যম ধরনের ব্যবসা করতে চান তাহলে ৩০ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা হলেই হয়ে যাবে। 

আর যদি নিম্ন ধরনের ব্যবসা করতে চান তাহলে ১০ হাজার থেকে ১৫ টাকা লাগবে । আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।

I always like to learn new things and spread them. Therefore, my main goal is to highlight various new topics related to online business, online income, blogging and information technology.

Leave a Comment