আপনি কি জানতে চান বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি ? তাহলে এ আর্টিকেলটা আপনার জন্য।
প্রতিটা মানুষই ব্যবসা করতে চায় । কেননা ব্যবসার মধ্যে রয়েছে স্বাধীনতা ও নানান সুবিধা ।
কিন্তু তারা ঠিক করতে পারে না কোন ব্যবসাটা করবে , কোন ব্যবসাটা তার জন্য পারফেক্ট হবে , কোন ব্যবসা লাভজনক হবে ?
এবং কোন ব্যবসা করলে খুব সহজে সে সফলতার উচ্চ শিখরে পৌঁছতে পারবে ?
এরকম ব্যবসা খুঁজে বের করা অনেক কঠিন। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই। এই আর্টিকেলে আপনি আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
Read more : ১৪টি পন্থা অবলম্বন করে ব্যবসায় সফল হওয়ার উপায়
তাই আজ আমি বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া দিব।পাশাপাশি বলব কোন ব্যবসা সবচেয়ে লাভজনক ।
ফলে আপনি সঠিক একটি সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন যে, কোন ব্যবসা টা আপনার জন্য পারফেক্ট হবে এবং লাভ বেশি করতে পারবেন।
এজন্য অবশ্যই আপনাকে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা ২০২৩
লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কে আলোচনা করার পূর্বে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। সেটা হলো ব্যবসার ক্ষেত্রে কৌশল অবলম্বন করা।
অর্থাৎ প্রতিটি ব্যবসার জন্য কৌশল রয়েছে।কৌশল ছাড়া কোন কিছুতেই সফলতা লাভ করা সম্ভব না। আপনাদের কথা ভেবে এখানে কয়েকটি কৌশল দেয়া হলো :
- সৎ ভাবে ব্যবসা করতে হবে। যদি সৎ ভাবে ব্যবসা করেন তাহলে আপনি লাইফ টাইম ব্যবসা করতে পারবেন।
- মানুষকে ধোকা দেওয়া যাবে না। কেননা ধোকা মানুষের বিশ্বাসকে নষ্ট করে দেয় । আর যেখানে বিশ্বাস নেই সেখানে সফল হওয়া যায় না ।
- মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে। তাহলে সে আপনার কাছে বার বার আসবে। এ সমস্ত বিষয় গুলো ফলো করলে তাহলে আপনি লাইফ টাইম ব্যবসা করতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে ব্যবসায় টিকে থাকতে হলে এই সমস্ত কৌশলগুলো অবলম্বন করতে হবে। কেননা বর্তমান সময় হলো প্রতিযোগিতার যুগ।
প্রত্যেক ব্যবসায়ী নিজের বেস্ট দেওয়ার চেষ্টা করে। অতএব আপনাকেও আপনার প্রতিযোগী থেকে বেস্ট দিতে হয়। তাহলে আপনি সফলতা লাভ করতে পারবেন।
16 most profitable business in bangladesh
এখানে ঐ সমস্ত ব্যবসা সম্পর্কে আলোচনা করা হবে যেগুলো বর্তমান সময়ে সবচেয়ে লাভজনক।
এই ব্যবসাগুলো করে আপনি খুব সহজেই সফলতার উচ্চ শিখরে পৌঁছতে পারবেন। এখানে আমি ১৬ টি ব্যবসা সম্পর্কে আলোচনা করব। তাই অবশ্যই মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়বেন। চলুন আলোচনা শুরু করা যাক।
১. বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা হলো খাবারের হোম ডেলিভারি
বর্তমানে মানুষ বাইরের খাবার পছন্দ করে। আবার অনেক সময় নানান রকম ব্যস্ততার কারণে রান্না করা হয় না। অনেকে আবার হোটেলের খাবার পছন্দ করে না।
ঘরোয়া পরিবেশের রান্না পছন্দ করে। অতএব আপনি এই সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেন।
তাই নিজের বাড়িতে রান্না করে তা ডেলিভারি দিতে পারেন। যদি খাবার সুস্বাদু হয় তাহলে আপনার খাবারের ডেলিভারির চাহিদা দিন দিন বাড়তে থাকবে।
অর্থাৎ এই ব্যবসা অনেক লাভজনক যদি আপনার খাবার সুস্বাদু হয়। আর এই ব্যবসা অল্প পুঁজি দিয়ে শুরু করতে পারেন। এই ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে খাবারের মান উন্নত করতে হবে।
পাশাপাশি সুস্বাধু করতে হবে এবং গ্রাহকদের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে। কেননা এটা গ্রাহকদের মন কাড়ে এবং দ্বিতীয়বার আপনার খাবারকে অর্ডার দেওয়ার ক্ষেত্রে আগ্রহ বোধ করবে।
- সর্বপ্রথম খাবারের আইটেম সিলেক্ট করুন। খাবারের আইটেম সিলেক্ট করার সময় অবশ্যই আপনাকে গ্রাহকদের কথা চিন্তা করে নির্ধারণ করতে হবে। অর্থাৎ গ্রাহকরা কোন ধরনের খাবার বেশি পছন্দ করে এবং তাদের প্রিয় খাবার কি ইত্যাদি এসব কথা ভেবে সিলেক্ট করতে হবে।
- গ্রাহকদেরকে টার্গেট করতে হবে। অর্থাৎ আপনি যাদের জন্য খাবার তৈরি করছেন অবশ্যই তাদের কথা পরিপূর্ণ চিন্তা করে খাবার তৈরি করতে হবে।
- কম দামে মানসম্মত খাদ্য তৈরি করতে হবে। অর্থাৎ বর্তমান সময়ে অধিকাংশ গ্রাহকরা কম দামে মানসম্মত খাদ্য খুঁজে থাকে। তাই আপনাকে এ বিষয়ে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।
- খাবারের স্বাদের দিকে পরিপূর্ণ ভাবে খেয়াল রাখতে হবে। অর্থাৎ আপনি যে খাবারটি তৈরি করছেন সে খাবারটি অবশ্যই যেন স্বাদ যুক্ত হয়। এতে গ্রাহকরা আপনার খাদ্যের প্রতি আকৃষ্ট হবে। এভাবেই আপনি খুব দ্রুত সফলতা লাভ করতে পারবেন।
- মার্কেটিং করতে হবে। অবশ্যই আপনাকে আপনার খাদ্যের জন্য পরিপূর্ণভাবে মার্কেটিং করতে হবে। মার্কেটিং আপনি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে করতে পারেন। যেমন : ফেসবুক, টুইটার, instagram, youtube ইত্যাদির মাধ্যমে। এসব জায়গায় আপনি ফ্রিতে মার্কেটিং করতে পারবেন আবার টাকা খরচ করেও করতে পারবেন। তবে টাকা খরচ করে মার্কেটিং করলে খুব দ্রুত সফলতা লাভ করা যায়।
- ডেলিভারির ক্ষেত্রে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিতে হবে । অবশ্যই আপনাকে ডেলিভারি ক্ষেত্রে গুরুত্ব দিতে হবে। যাতে করে গ্রাহকরা ডেলিভারির ক্ষেত্রে কোন ধরনের হয়রানির সম্মুখীন না হয়। অন্যথায় সফলতার ক্ষেত্রে অনেক ধরনের বাধা হয়ে দাঁড়াবে। ডেলিভারি আপনি ইচ্ছা করলে নিজের লোকের মাধ্যমে দিতে পারেন। অথবা বিভিন্ন কোম্পানির মাধ্যমে ডেলিভারি দিতে পারেন।
- আপনি চাইলে বড় বড় কোম্পানি কাছে আপনার খাদ্য বিক্রি করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনি যদি নিজে মার্কেটিং না করে কোন কোম্পানির কাছে আপনার খাবার বিক্রি করতে চান তাহলে আপনি খুব সহজেই এ পদ্ধতি গ্রহণ করতে পারেন। বর্তমান সময়ে এরকম অনেক কোম্পানি রয়েছে। যারা আপনার কাছ থেকে খাদ্য গ্রহণ করে অন্যের কাছে বিক্রি করবে। এদের মধ্যে সবচেয়ে অন্যতম কোম্পানি হলো ফুড পান্ডা।
আশা করি আপনি এই বিজনেস আইডিয়াটি সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন ।
Read more : ইউনিক বিজনেস আইডিয়া ১০টি যা খুবই লাভজনক
২. বাংলাদেশের সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা হলো কাপড়ের ব্যবসা
বর্তমানে তাঁতের কাপড় ভালো চলে। কেননা এগুলো মানের দিক দিয়ে ভাল হয়ে থাকে।
আর পণ্য কেনার ক্ষেত্রে ঐ সমস্ত মার্কেট থেকে কিনবেন যে সমস্ত মার্কেটে কম দামে কাপড় পাওয়া যায়।
পুরাতন ঢাকার মধ্যে বিখ্যাত বিখ্যাত কাপড়ের দোকান রয়েছে। পুরান ঢাকায় মোটামুটি ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার কাপড়ের দোকান রয়েছে। এখানে পাইকারি খুচরা কাপড় বিক্রি করা হয়। এখানে আপনি যে সমস্ত কাপড় পাবেন সেগুলো হলো :
Read more : সঠিক উপায়ে কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম
৩. অনলাইনে ই-কমার্সের ব্যবসা
- এজন্য আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। ইচ্ছা করলে আপনি ফেসবুক বিজনেস পেজ এর মাধ্যমে ব্যবসা করতে পারেন।
- কোন পণ্যের চাহিদা বেশি ওই সমস্ত পণ্য নির্ণয় করতে হবে।
- সর্বাধিক চাহিদা পণ্য নির্ণয় করার পর ওই সমস্ত পণ্য নিয়ে মার্কেটিং করতে হবে।
- ভালো ডেলিভারি সিস্টেম রাখতে হবে।
Read more : ই-কমার্স ব্যবসার শুরুর গাইডলাইন
৪. লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া ২০২৩ হলো অনলাইনে কোর্স বিক্রি
৫. বিজনেস আইডিয়া ২০২৩ হলো ব্যবহৃত মোবাইলের ব্যবসা
এ ব্যবসায় অনেক চাহিদা রয়েছে এবং এটা অনেক লাভজনক। এ ব্যবসায় আপনি অল্প টাকা খরচ করে অধিক পরিমাণ লাভ অর্জন করতে পারবেন।
এ ব্যবসা করার সিস্টেম হল : আপনার আশপাশের লোকেরা বিভিন্ন কারণে তাদের শখের মোবাইলকে বিক্রি করে দেয়। তখন আপনি এই সুযোগটা কাজে লাগাবেন।
তাদের মোবাইল ক্রয় করবেন । ক্রয় করার পর তা bikroy.com এর মধ্যে অ্যাড দিতে পারেন । সেখানে মোবাইল বিক্রি করার জন্য প্রচুর গ্রাহক পেয়ে যাবেন।
অথবা কোন ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে দিয়ে ভালো পরিমাণ টাকা মুনাফা অর্জন করতে পারবেন। সুতরাং এইভাবে আপনি পুরাতন মোবাইলের ব্যবসা করতে পারেন।
৬. নতুন মোবাইল ফোন বিক্রির ব্যবসা
৭. কসমেটিক্স পণ্যের ব্যবসা
অনলাইনের প্রতি মানুষ ধিরে ধিরে ঝুকছে। অনলাইন থেকে কেনা-কাটা করতে পছন্দ করছে । তাই আপনি এই সুযোগটি কাজে লাগাতে পারেন ।
Read more : কসমেটিকস পাইকারি বাজার কোথায় কোথায় আছে ?
৮. আচারের ব্যবসা
আচারের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। কেননা এটা অধিকাংশ লোকই পছন্দ করে। আপনি ভালো মানের আচার তৈরি করে তা বিক্রি করতে পারেন।
আপনি বিভিন্ন মৌসুম অনুযায়ী আচার তৈরি করতে তা বিক্রি করতে পারেন। এটা অনেক সহজ।
অর্থাৎ আমের মৌসুমে আমের আচার, বরইয়ের সিজনে বরইয়ের আচার ইত্যাদি এরকম আচার তৈরি করতে পারেন।
বিশেষ করে এই ব্যবসায় অল্প পুজিতে অনেক লাভ করতে পারবেন।
৯. সিজনাল ফসলের ব্যবসা।
১০. মোবাইল ঠিক করার ব্যবসা
বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা হলো মোবাইল ঠিক করার ব্যবসা। কেননা মোবাইল সকলের হাতে আছে। কিছু না কিছু সমস্যা দেখা দেয়।
ফলে মোবাইল ঠিক করতে হয়। এই সে হিসেবে এই কাজে অনেক চাহিদা রয়েছে। যদি আপনি মোবাইল ঠিক করতে না পারেন।
তাহলে একটি ট্রেনিং দিয়ে শিখে নেবেন মাত্র দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে। তারপর এ ব্যবসায় নেমে পড়তে পারেন।
১১. টি-শার্ট প্রিন্ট করার ব্যবসা
অধিকাংশ মানুষই টিশার্ট ব্যবহার করে। বিশেষ করে ডিজাইন বিশিষ্ট টিশার্ট পছন্দ করে।
তাই আপনি খালি টি শার্ট কিনে সেখানে বিভিন্ন ডিজাইনের নতুন আঙ্গিকে পিন্ট করে তা দ্বিগুণ দামে বিক্রি করতে পারবেন।
যদি আপনি এই ব্যবসাটি ভালোভাবে করতে পারেন তাহলে আপনি সফলতা অর্জন করবেনই। কেউ আপনাকে ঠেকাতে পারবে না।
১২. কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ঠিক করার ব্যবসা
এ ব্যবসায় অনেক লাভ রয়েছে মোবাইল ঠিক করার ব্যবসার মত। কেননা বর্তমানে অধিকাংশ লোকের কম্পিউটার বা ল্যাপটপ রয়েছে।
বিভিন্ন রকম সমস্যা হয়ে থাকে তার ঠিক করার অবশ্যই প্রয়োজন পড়ে। তাই এ ব্যবসায় অনেক চাহিদা রয়েছে। আপনি কম্পিউটার ঠিক করার বিজনেস শুরু করতে পারেন।
যদি কাজ না পারেন তাহলে অবশ্যই তিন থেকে চার মাস ভালো করে ট্রেনিং দিয়ে কাজ শিখে নেবেন। তারপরে ব্যবসা শুরু করবেন। তাহলে সফলতা আপনার কাছে ধরা দিবে।
১৩. বিকাশ এজেন্ট এবং মোবাইল রিচার্জের ব্যবসা
এই ব্যবসাটি খুব সহজেই শুরু করতে পারেন। এ ব্যবসায় অনেক লাভ বেশি। পাশাপাশি এই ব্যবসা করতে গেলে পুঁজি বেশি লাগে না।
বাংলাদেশে এমন এমন ব্যক্তি রয়েছে যারা বিকাশ এজেন্ট এবং মোবাইল রিচার্জের ব্যবসা করে স্বাচ্ছন্দে জীবন যাপন করছে যারা একসময় খুবই অভাব এর মধ্যে ছিল।
অতএব বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে এই ব্যবসাটি বেছে নিতে পারেন ।
যদি আপনি মনোযোগ সহকারে করতে পারেন এবং ভালভাবে অর্থাৎ পরিপূর্ণভাবে সময় দিতে পারেন। তাহলে খুব অল্প সময়ে সফলতা লাভ করতে পারবেন।
Read more : বিকাশ ব্যবসা করার নিয়ম - ২০২৩
১৪. ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে ফার্মেসির বিজনেস করতে পারেন ।
এই ব্যবসাটি অনেক দারুন এবং লাভজনক। প্রতিটা মানুষই কোন না কোন সময় অসুস্থ হয়ে পড়ে।
অসুস্থ হলে ওষুধ অবশ্যই প্রয়োজন পড়ে। অতএব এর চাহিদা প্রচুর রয়েছে। তাই আপনি এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন খুব সহজে।
যদি আপনি ঠিকমতো পরিশ্রম করেন এবং পরিপূর্ণ সময় দেন তাহলে খুব অল্প দিনেই আপনার ব্যবসায় সফলতা আসবে।
আর ফার্মেসিতে যদি আপনি একজন ভাল ডাক্তার বসান সাপ্তাহে একদিন অথবা দুই দিন । তাহলে আপনার ওষুধ বিক্রি দ্বিগুণ বেড়ে যাবে।
Read more : ফার্মেসি ব্যবসা করার নিয়ম
১৫. নতুন ব্যবসার আইডিয়া ২০২৩ হিসেবে চাউলের ব্যবসা করতে পারেন ।
এটা অনেক লাভজনক ব্যবসা এবং চাহিদা পূর্ণ একটি পণ্য। কেননা আমাদের দেশে প্রত্যেকটা মানুষই ভাত পছন্দ করে।
আর ভাত তৈরি করার জন্য অবশ্যই চাউল এর প্রয়োজন হয়। এ ব্যবসা আপনি মোটামুটি 8 থেকে 10 লাখ টাকা দিয়ে শুরু করতে পারেন। চাউল যেহেতু বিভিন্ন আইটেমের হয়।
তাই এই ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে চাউল এর ব্যাপারে এবং তার মার্কেট সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা নিতে হবে।
এবং চাউল কোন জায়গা থেকে ক্রয় করবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। অর্থাৎ আপনি চাইলে চাউলের মিল থেকে ক্রয় করতে পারেন অথবা ব্যক্তিমালিকানার চাউল থেকে ক্রয় করতে পারেন।
আর চাউলের ব্যবসা আপনি দুই ভাবে করতে পারেন।
- পাইকারিভাবে চাউলের ব্যবসা করবেন
- খুচরা ভাবেও করতে পারেন। উভয় দিক দিয়েই লাভ রয়েছে।
১৬. ব্যাবসা আইডিয়া হিসেবে টাইলস এর বিজনেস করতে পারেন ।
এই ব্যবসাটি বর্তমানে অনেক লাভজনক। এই ব্যবসার অনেক চাহিদা রয়েছে। কেননা যেখানেই বিল্ডিং , ঘর তৈরি করা হয় সেখানেই টাইলস ব্যবহার করা হয়।
বুঝা গেল এই ব্যবসায় অনেক চাহিদা রয়েছে। টাইলস এর ব্যবসা করে হাজার হাজার লোক সফলতার উচ্চ শিখরে পৌঁছে গিয়েছে।
আর এই ব্যবসাটি করতে বেশি পুঁজি ও লাগে না। অতএব লাভজনক হিসেবে আপনি টাইলস এর ব্যবসা করতে পারেন।
পরিশেষে বলব : উপরে বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা ২০২৩ সম্পর্কে প্রায় ১৫টি ব্যাবসা আইডিয়া দেওয়া হয়েছে।
আশা করি অবশ্যই আপনাদের উপকার হয়েছে এবং বুঝতে পেরেছেন কোন ব্যবসা লাভজনক ও কোন ব্যবসায় লাভ বেশি ও বাংলাদেশের লাভজনক ব্যবসা কোনটি । কোন সমস্যা হলে জানাবেন। অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। বন্ধুবান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ।
FAQ
বাংলাদেশে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি ?
বাংলাদেশে অনেক ব্যবসা রয়েছে লাভজনক। এর মধ্যে কয়েকটি লাভজনক ব্যবসা হল :
১/ কাপড়ের ব্যবসা।
২/ পুরাতন মোবাইল ফোনের ব্যবসা।
৩/ বিকাশ এজেন্ট ও মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা।
৪/ ফার্মেসির ব্যবসা।
৫/ অনলাইনে ই-কমার্সের ব্যবসা।
কি ব্যবসা করলে ভালো হয় ?
১. কাপড়ের ব্যবসা করতে পারেন । কেননা এটা প্রফেশনাল ব্যবসা ।
২. ই-কমার্সের ব্যবসা করতে পারেন । বর্তমানে সবাই ঘরে বসে কেনাকাটা করতে পছন্দ করেন। তাই এ ব্যবসায় চাহিদা বেশী ।
৩. ব্যবহৃত মোবাইলের ব্যবসা । এ ব্যবসা অনেক লাভজনক। অল্প টাকা খরচ করে অধিক পরিমাণ লাভ অর্জন করতে পারবেন।
কোন ব্যবসায় লাভ বেশি ?
বর্তমানে কয়েকটি ব্যবসায় লাভ অনেক বেশী ।যেমন :
১. খাবারের হোম ডেলিভারি ।
২. অনলাইনে কোর্স বিক্রি ।
৩. কসমেটিক্স পণ্যের ব্যবসা ।
আরো বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন ।
বর্তমানে সবচেয়ে বেশি লাভজনক ব্যবসা কোনটি ?
অনলাইনে ই-কমার্সের ব্যবসা । বর্তমানের সবাই ঘরে বসে অনলাইনে কেনাকাটা করতে পছন্দ করেন। অতএব আপনি এই সুযোগটি কাজে লাগাতে পারেন । অনলাইন ব্যবসা করার জন্য কোন দোকান প্রয়োজন হয় না। আপনি যেকোনো স্থান থেকে এই ব্যবসা করতে পারবেন। এই হিসেবে অনলাইনে ব্যবসা করার সুবিধা অনেক বেশি।
কি ধরনের ব্যবসা করা যায় ?
বর্তমানে অনেক ধরনের ব্যবসা করা যায় । যেমন :
১. খাবারের হোম ডেলিভারি ।
২. ফার্মেসির ব্যবসা।
৩. কসমেটিক্স পণ্যের ব্যবসা ।
৪. ব্যবহৃত মোবাইলের ব্যবসা ।
৫. চাউলের ব্যবসা
আরো বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন ।